পাশ দিয়ে ট্রেন চলে যাচ্ছে।বাসার ছাদে দাঁড়িয়ে আছে রোদ।কিন্তু সে ট্রেনের কোনও শব্দ অনুভব করছে না।সে ভেবে যাচ্ছে নিজেকে নিয়ে।নিজের জীবন কে নিয়ে।পরিবার কে নিয়ে।এসব ভাবার কারনে বাইরের কিছুই সে অনুভব করতে পারছে না।ইচ্ছে করছে ছাদ থেকে লাফ দিয়ে সুইসাইড করতে।কিন্তু সেটা কি সম্ভব?বেঁচে থেকেই বা কি হবে?ইচ্ছের তো বিয়ে হয়ে যাচ্ছে।দুই দিন পরই তার বিয়ে। কিন্তু রোদের কোনও উপায় নেই।না পারবে এই বিয়েটা আটকাতে সে আর না পারবে নিজেই বিয়ে করতে।
-এই ভাইয়া , শুনিস না কেন?খেতে আয়।
হঠাৎ করে মেঘ এসে জোরে ধাক্কা দিয়ে বলে রোদ কে।
মেঘ রোদ এর একমাত্র বোন।এই দুনিয়ায় রোদ এর মেঘ আর আম্মু ছাড়া কেউ নেই।হ্যাঁ, ইচ্ছে নামের মেয়েটি হয়ত ছিল তার কেউ একজন,বাট সেও অন্য জনের হয়ে যাচ্ছে।
-কই ডাকলি তুই?
-এই যে অনেকক্ষণ ধরে ডাকছি।কিন্তু তুমি শুনতেই পাচ্ছ না ভাইয়া।কি হয়েছে তোমার?
-কই, কিছু না তো। তুই যা, আমি আসছি।
না, রোদের সুইসাইড করা যাবে না।সে ছাড়া তো তার মা আর বোনের কেউ নেই।সে চলে গেলে মা বোনকে কে দেখবে?মেঘকে পড়ালেখা শেষ করাতে হবে, ভালো ছেলে দেখে তার বিয়ে দিতে হবে।অনেক ক
...
Read more »